মাইক্রোসফট, কোকাকোলা, পেপসিকো, সনি এরিকসন, স্ট্যান্ড্যার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, নোকিয়া, গ্রামীনফোন ও বাংলালিংকের মতো অসংখ্য স্থানীয় ও বহুজাতিক ব্র্যান্ডগুলোর হেডকোয়ার্টার এই গুলশানেই অবস্থিত। সুস্পষ্টতই, গুলশান বর্তমানে কর্পোরেট অফিসের প্রাণভোমরা।
অন্যদিকে, বারিধারাকে কূটনীতিকদের আবাস ও কার্যালয়ের আধিক্যের কারণে স্পেশাল জোন বলা হয়। বারিধারা দক্ষিণ-পশ্চিম, উত্তর ও উত্তর পূর্বের তিন প্রান্তে তিনটি কূটনীতিক জোনকে ধারণ করছে। এগুলো আবার সাধারণ অভিবাসী এবং কূটনীতিক এই দুই ভাগে বিভক্ত।
পাশাপাশি, যমুনা ফিউচার পার্ক ও ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের কার্যালয়ও এখানেই অবস্থিত। গুলশান-বারিধারার কূটনীতিক জোন ও কর্পোরেট অফিসের সেবাগ্রহীতার সংখ্যা ও সংলগ্ন এলাকায় বসবাসে আগ্রহী মানুষের চাপ ক্রমশই বাড়ছে। ফলে গুলশান-বারিধারায় জমির সংকট চলছে। আর সেখানকার জমির অভাবই পূর্বাচলে কূটনীতিক জোন স্থাপনে বাংলাদেশ সরকারকে আগ্রহী করেছে।
প্রকল্পের বিস্তারিত দেখুন